Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

At a Glance

১৮৫৩ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে পোস্ট এবং টেলিগ্রাফ বিভাগের অধীনে টেলিগ্রাফ শাখা তৈরি করা হয়েছিল এবং টেলিগ্রাফ অ্যাক্ট-১৮৮৫-এর অধীনে পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল। ১৯৬২ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তান টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন বিভাগে টেলিগ্রাফ শাখার পুনর্গঠন করা হয়েছিল। ১৯৭১ সালে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর, বাংলাদেশ টেলিগ্রাফ এবং টেলিফোন বিভাগটি মন্ত্রণালয় পদ এবং টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি টেলিগ্রাফ অ্যান্ড টেলিফোনের বোর্ড অর্ডিন্যান্স, ১৯৭৫ সালের প্রণীত 'টেলিগ্রাফ অ্যান্ড টেলিফোনের বোর্ড' নামে একটি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান রূপে রূপান্তরিত হয়। ১৯৭৯ সালের একটি অধ্যাদেশ অনুযায়ী টেলিফিল্ম এবং টেলিফোনের বোর্ড বাংলাদেশ টেলিগ্রাফ এবং টেলিফোনের বোর্ড (বিটিটিবি) রূপে রূপান্তরিত হয়। একটি সরকারী বোর্ড। ১ জুলাই, ২০০৮ থেকে টেলিকমিউনিকেশন নীতি অনুযায়ী, ১৯৯৮, বিটিটিবি একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী- বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের অন্য একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে রূপান্তরিত হয়।

বর্তমানে বিটিসিএল (বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানী লিমিটেড) হল রাষ্ট্রায়াত্ত টেলিযোগাযোগ কোম্পানী। বিটিসিএল টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার পরিধি বিস্তারের মাধ্যমে জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌছে দিচ্ছে। ২য় সাবমেরিন ক্যাবল চালু হওয়ার পর অত্র অঞ্চলে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবার ট্রান্সমিশন ডিস্টার্বনেস শূন্যের কোঠায় নিয়ে  আসতে সক্ষম হয়েছে। সেই সাথে ব্যান্ডউইথ কাঙ্খিত মানে নিয়ে আসতে পেরেছে। ফরিদপুর জেলার ৯টি উপজেলায় অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ ইতোমধ্যে হয়েছে। তাছাড়া ২১ টি ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রে ইন্টারনেট সংযোগ সম্পন্ন হয়েছে, বাকী ইউনিয়ন পরিষদগুলো পর্যায়েক্রমে সংযোজিত হবে।